h

গীবত করা মহা অন্যয়

আসুন আমরা অন্যের সমালোচনা করা থেকে বিরত থাকি

জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত ১০জন সাহাবী

সুবহানাল্লাহ।

আল্লাহ তাআলা আমাদের সকল কে কবুল করুন। আমিন।

তোমরা আল্লাহর রহমত হতে নিরাশ হয়োনা

  قل يعبادي الذين اسرفوا على انفسهم لا تقنطوا من رحمة الله- ان الله يغفر الذنوب جميعا - انه هو الغفور الرحيم -

বলুন হে আমার বান্দাগণ ! যারা নিজেদের উপর জুলুম করেছ তোমরা আল্লাহর রহমত হতে নিরাশ হয়োনা। নিশ্চয়ই আল্লাহ সমস্ত গুনাহ মাফ করেন।  তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। 

সূরা  যুমার -৫৩ 

তোমরা মুসলমান না হয়ে মৃত্যুবরণ করোনা

 يايها الذين امنوا اتقوا الله حق تقاته ولا تموتن الا وانتم مسلمون

 হে ঈমানদারগণ আল্লাহকে যেমন ভয় করা উচিত ঠিক তেমনিভাবে ভয় করতে থাক এবং অবশ্যই মুসলমান না হয়ে মৃত্যুবরণ করোনা।

সূরা ইমরান -১০২

সঠিক কথা বলা


يايها الذين امنوا اتقوا الله وقولوا قولا سديدا

হে মুমিনগণ আল্লাহকে ভয় কর এবং সঠিক কথা বল ।

আহযাব -৭০

কুরআন বুঝা সহজ


ولقد يسرنا القران لذكر فهل من مدكر

আমি কুরআনকে বুঝার জন্য সহজ করে দিয়েছি চিন্তাশীল কেও আছে কি ?

সূরা ক্বমার -২২

মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ইবাদত করা

واعبد ربك حتى يأتيك اليقين


তোমার মৃত্যু উপস্থিত হওয়া পর্যন্ত তুমি তোমার প্রতিপালকের ইবাদত কর ।

সূরা হিজর -৯৯

আল-কুরআন চিকিত্সা স্বরূপ

 و ننزل من القران ما هو شفاء ورحمة للمؤمنين ولا يزيد الظالمين الا خسارا
 
আমি কুরআনে এমন বিষয় নাযিল করি যা রোগের সুচিকিত্সা এবং মুমিনদের জন্য রহমত । গোনাহগারদের তো এতে শুধু ক্ষতিই বৃদ্ধি পেল ।

বনী -ইসরাইল- ৮২

যারা আল্লাহ কে ভয় করে

"তাদের পালন কর্তার কাছে রয়েছে তাদের প্রতিদান চিরকাল বসবাসের জান্নাত, যার তলদেশে নির্ঝরিণী প্রবাহিত। তারা সেখানে থাকবে অনন্তকাল। আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট এবং তারা আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট। এটা তার জন্যে, যে তার পালনকর্তাকে ভয় করে।"

                                       -(সূরা আল-বাইয়্যিনাহ, আয়াত: ৮)

সূরা ফাতিহা

بسم الله الرحمن الرحيم


الحمد لله رب العالمين . الرحمن الرحيم . مالك يوم الدين . اياك نعبد واياك نستعين . اهدنا الصراط المستقيم . صراط الذين انعمت عليهم . غير المغضوب عليهم ولا الضالين . امين

 

 

Islam

Islam is the best.

কুরআনের ছবি

কুরআনের  ছবি



Al-Hadith

 লোক দেখানো নামাজ,রোজা ও দান 


হযরত শাদ্দাত ইবনে আউস (রা) থেকে বর্ণিত ৷ তিনি বলেন, আমি রাসুল (সাঃ) কে বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি লোক দেখানোর জন্য নামাজ আদায় করল সে শিরক করল, যে ব্যক্তি লোক দেখানোর জন্য রোজা রাখল যে শিরক করল এবং যে ব্যক্তি লোক দেখানোর জন্য দান করল সে শিরক করল ৷ 

                                                            (মুসনাদে আহমদ)

দৈনন্দিন জীবনে হাদীস

বুখারী ও মুসলিম শরীফের হাদীস  

আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যখ  তোমাদের কেউ নিদ্রা যায় তখন) তার গ্রীবাদেশে শয়তান তিনটি করে গাঁট বেঁধে দেয়; প্রত্যেক গাঁটে সে এই বলে মন্ত্র পড়ে যে, ‘তোমার সামনে রয়েছে দীর্ঘ রাত, অতএব তুমি ঘুমাও।’ অতঃপর যদি সে জেগে উঠে আল্লাহর যিকির করে, তাহলে একটি গাঁট খুলে যায়। তারপর যদি ওযু করে,তবে তার আর একটি গাঁট খুলে যায়। তারপর যদি নামায পড়ে, তাহলে সমস্ত গাঁট খুলে যায়। আর তার প্রভাত হয় স্ফূর্তি ও ভালো মনে। নচেৎ সে সকালে ওঠে কলুষিত মনে ও অলসতা নিয়ে।” 

                                                                (বুখারী ও মুসলিম)

Welcome to My Blog.